শিরোনাম :
জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপে ভরাট করা হচ্ছে হরিজন পল্লীর সেই গর্ত
- আপডেট সময় : ১২:৩৪:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অগাস্ট ২০২৩
- / 62
চিলমারী(কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের চিলমারীতে নির্মানাধীন হরিজন পল্লীর প্রকল্পে মাটি ভরাটের জন্য পল্লী সংলগ্ন খেলার মাঠের জায়গায় ড্রেজার মেশিন বসিয়ে যে গর্ত করা হয়েছিল কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকের হস্থক্ষেপে তা ভরাটের কাজ চলছে।
জানা গেছে,প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বরাদ্দ আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের মৌজা থানা এলাকায় ৩০টি হরিজন পরিবারের জন্য হরিজন পল্লীর কাজ চলমান রয়েছে।ভূমিহীন ও গৃহহীন হরিজন স¤প্রদায়ের ৩০টি ঘরের প্রত্যেকটির নির্মাণ ব্যয় হিসাবে ২লাখ ৮৪হাজার ৫শ’টাকা হারে মোট ৮৫ লাখ ৩৫হাজার টাকা।জমি ক্রয়ের জন্য ১কোটি ২০লক্ষ টাকা ও মাটি ভরাট বাবদ ৩০মে.টন গম বরাদ্দ দেয়া হয়।আবাসন প্রকল্পটি ১০০শতাংশ জমির উপর গড়ে তোলা হচ্ছে।পল্লীতে ১০ফুট প্রশস্থ রাস্তা ও মূল সড়কের সঙ্গে একটি সংযোগ সড়কেরও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।এছাড়াও শিশুদের খেলার মাঠ,মন্দির ও শশ্মনের ব্যবস্থা থাকার কথা থাকলেও সেখানে খেলার মাঠ এবং শশ্মানের জায়গায় ড্রেজার মেশিন বসিয়ে গভীর গর্ত করে প্রকল্পের ঘরে মাটি ভরাট করা হয়েছিল। কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকের হস্থক্ষেপে নির্মানাধীন ঘরের সামনের সেই গর্তটি ভরাটের কাজ শুরু করা হয়েছে।
উল্লেখ্য,গত বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় চিলমারীতে আশ্রয়ণ প্রকল্প “ঘরে ওঠার আগেই ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হলে বিষয়টি কুড়িগ্রামে জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি গোছর হলে শুক্রবার তিনি হরিজন পল্লী পরিদর্শন করে গর্তটি ভরাটের নির্দেশ দেন।জরুরী ভিত্তিতে ওই দিনই গর্তটি ভরাটের কাজ শুরু করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.রাফিউল আলম বলেন,আমি নতুন এসেছি এসব বিষয়ে কিছু জানি না। তবে গর্তটি ভরাট করা হচ্ছে।
কুড়িগ্রাম, ৫ আগস্ট (মনোযোগ প্রকাশ.কম)//এমএইচ